বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৩

আমার কবিতা-প্রেম খানি যে সেই কবির প্রেমের মত!!!

তোর লন্ডভন্ড চুলে আমার হিংসা ছড়িয়ে পড়ে
আমি আঁকড়ে ধরি ওদের পাছে তোর ক্ষতি বা করে!
ওরা অভিমানের ঘোরে আরও হিংস্র তুফান তোলে
বাজ-পড়ানো বেগে সোজা ঝাঁপায় আমার কোলে!
আমি বোঝাই ওদের কত – “কেন করিস বোকার মত?!”
অভিমানের কারণখানা কোন সে কালে গত!!!
তখন হিংসে-অভিমানি আমায় সজোর আঘাত হানে
আর আমার যুদ্ধ চলতে থাকে আমার হিংসে-সনে!
আমার অনধিকার ঘরে তোর অধিকারের সুবাস
আমি তেপান্তরে বসে ঘ্রাণি তার আহ্লাদি শ্বাস...
আমি ভালোবাসি তোকে তোর ভালোবাসার মত
তবু মনের কোণায় জমতে থাকে হিংসে-বুড়ির ক্ষত!!!
তোর কাব্যময়ী চোখে আমি কবির প্রেমকে দেখি
যে পাগল-কবির প্রেমকে আমি রামধনুতে রাখি!
তোর অ-চেনা মন আমার সকল চিরচেনার বেশী
তবু বোকা আমার হিংসাগুলি ফোলায় মাংসপেশি!
তোর ঠোঁটের রেখার মতই আমার কোমল-পারা মন
তাই মাঝে-মধ্যে ভেজায় তাকে হিংসেমী-শ্রাবণ !

তাই...
তোর লন্ডভন্ড চুলে যখন হিংসে ছড়িয়ে পড়ে
আমি ঝাপটে সরাই ওদের যাতে তোর ক্ষতি না করে।
আমি ভালোবাসি তোকে তোর ভালোবাসার মত
আমার কবিতা-প্রেম খানি যে সেই কবির প্রেমের মত!!!





























রবিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৩

কথার কথা


কথা বলা শুরু হলে শেষের ঠিকানা মেলে না।
অথচ মনে রাখবার মত কোন কথাই বলা হয়ে ওঠে না। যা কিছু শুনছি তারই বা কতটা মনে আঁচড় কাটে? আঁচড়ের ব্যথা সামলাতে সামলাতে, আঁচড় আর ব্যথা দুজনেই তাদের গুরুত্ব হারিয়েছে। ‘সামলানো’-টা পড়ে রয়েছে যদিও। তাই সামলে সামলে কথারা ছোটে এখন। চকচকে দামি শপিং-মলের শান-বাঁধানো ফোয়ারার মত। নিয়ম-মাফিক ছুট লাগিয়ে চেনা রাস্তায় ফিরে আসে। তারপর আবার ছুট। দু-এক ফোঁটা এ-দিক ও-দিক পড়ে বটে, তাদের কথায় কথা নষ্ট – অর্থহীন।
এসব কথা তুমি শুনছ কিনা, কে জানে! অন্য কথাগুলোও তোমার কাছে পৌঁছয় কিনা... জানা নেই। না জানলেই বা কি?!
কথা বলা শুরু হলে শেষের ঠিকানা মেলে না! 

রাস্তা

অচেনার সাথে গল্প-গাছা, রহস্যপুরীর অভিযান
আর চেনার কাঁধে মাথা রেখে নিশিন্তিপুরে ঠেস দিয়ে বসা

এ দুয়ের মাঝে রাস্তাটা বড্ড লম্বা!

To embrace my darks!

Do I mean something to you?                                       He asks. The words echo and knocks on the doors that I kept in the darkest...